অতি উৎসাহি লোক আছে। এটা তো ভোক্তা অধিকারের কাজ না। ভোক্তা অধিকারের কাজ হচ্ছে বাজার কন্ট্রোল করা। দ্রব্যাদির দাম বাড়লো কেন ইত্যাদি, আর চিকিৎসকরা কিন্তু ভোগ্য পণ্য না যে তাদের মানসিক চাপ দিয়ে সেবা আদায় করবে।
অতি উৎসাহি লোক আছে। এটা তো ভোক্তা অধিকারের কাজ না। ভোক্তা অধিকারের কাজ হচ্ছে বাজার কন্ট্রোল করা। দ্রব্যাদির দাম বাড়লো কেন ইত্যাদি, আর চিকিৎসকরা কিন্তু ভোগ্য পণ্য না যে তাদের মানসিক চাপ দিয়ে সেবা আদায় করবে।
করোনাযুদ্ধের সম্মুখসারির সেনা তারা। যুদ্ধক্ষেত্র ফেলে একাডেমিক পরীক্ষায় অংশ নিতে বলা হচ্ছে সেই চিকিৎসকদেরই। করোনা মহামারির মধ্যেই এফসিপিএস ও এমসিপিএস পরীক্ষার সার্কুলার দিয়েছে পরীক্ষা গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান বিসিপিএস। পরীক্ষার্থীরা বলছেন, এ কারণে মানসিক চাপে থাকায় সেবাদানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
কথা বলার চেষ্টা করেছি: -বর্তমান প্রেক্ষাপটে উপজেলা, জেলা পর্যায়ে তরুণ চিকিৎসকদের স্বাস্থসেবা প্রদান নিয়ে -চিকিৎসক ও সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের পরিবারদের জন্য আলাদা হাসপাতালের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। -বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের করুণ পরিস্থিতির বেতন ছাটাই এর ব্যাপারে -সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের রুটিন টেষ্ট এবং টেষ্ট বাড়ানোর ব্যাপারে
চিকিৎসক স্বাস্থ্যকর্মীরা তাদের কাজ করে যাচ্ছে, তাদের নায্যমূল্যটা তাদের দিতে হবে। সারা পৃথিবীতে যখন চিকিৎসক স্বাস্থ্যকর্মীদের উৎসাহীত করার জন্য বিভিন্ন প্রণোদনা দিচ্ছে সেখানে আমাদের দেশে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বেতন ও বোনাস নিয়ে সকালে এক কথা ও বিকালে অন্য কথা বলছে, এ কি তামাশা? এতো বছর যে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের দিয়ে ব্যবসা করে গেছেন আপনার হাসপাতালে তার লভ্যাংশ কি চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীদের দিয়েছেন, তাহলে মাত্র ৪০ দিনের মতো লকডাউন তাতেই আপনাদের এ অবস্থা। আপনাদের প্রতিষ্ঠানে যে শিক্ষার্থীরা আছে তাদের বেতন ফি পরিশোধের জন্য ম্যাসেজ দিচ্ছেন তাহলে কেন এই চিকিৎসক স্বাস্থ্যকর্মীরা তাদের বেতন ও বোনাস পাবে না। সুতরাং তাদের ন্যায্য পাওনা তাদের বুঝে দিতে হবে।
বেশি বেশি পরীক্ষা করে করোনার রোগী সনাক্ত করতে হবে এবং রোগীদের আশ্বস্ত করতে হবে যে ৮০% রোগী ভালো হয়ে যায়। মানুষদের সচেতনতা বাড়াতে হবে। তাহলে এই মহামারী কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
বর্তমান একটি বড় সমস্যা হচ্ছে রোগীরা তথ্য গোপন করছে। এই তথ্য গোপনের কারণে চিকিসক ও স্বাস্থ্যকর্মী বেশি বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। এভাবে যদি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে তবে সরকারী ও বেসরকাারী মোট ১ লাখ ডাক্তার আছে সবাই যদি আক্রান্ত হয় তবে খুবই ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হবে। সারা দেশে মাস্ক ব্যবহার করছে আমরাও করছি কিন্তু আমাদের দেশের নিম্ন আয়ের মানুষ যারা মাস্ক ব্যবহার করতে চাই না, যদি লকডাউন ওঠে যায় তবে কি অবস্থা হতে পারে এখন যদি উপলবদ্ধি করতে না পারি তাহলে আমাদের ভবিষ্যত খুবই অন্ধকার হয়ে যাবে।
Call us now if you are in a medical emergency need, we will reply swiftly and provide you with a medical aid.